"https://www.facebook.com/sonatandhormo>

Tuesday, January 20, 2015

ভারতের ইতিহাস

ভারতের ইতিহাস ঘাঁটলে মপলা বিদ্রোহ নামের কুখ্যাত হিন্দু নিধন যজ্ঞের হয়ত দুই লাইনের বেশি পাওয়া যাবেনা যাও পাওয়া যায় সেটাকেও নির্লজ্জ ভাবে বিকৃত করে ইতিহাসে উপস্থাপন করা হয়েছে। ৬২৯ সালে কিছু মুসলিম বনিকরা দক্ষিন ভারতের মালাবারে ঘাঁটি গারে, সময়ের স্রোতে এরাই ৫ ১০ টা বাচ্চা পয়দা করে করে ধীরে ধীরে এক বিশাল আকার নেয়। ১৯২১ সালের আগে প্রায় ১০০ বার এই মপলা মুসলিমরা সেখানকার নিরীহ হিন্দু দেড় উপর আক্রমন করে। কিন্তু তার মধ্যে ১৯২১ সালে যে মপলা বিদ্রোহ হয় সেটা ছিল তাদের ১০০ বার আক্রমনের শ্রেষ্ঠ আক্রমন। মপলা বিদ্রোহের আগে তারা কারণে অকারণে হিন্দু দেড় উপর অত্যাচার করেছিল। মপলা বিদ্রোহ ইতিহাসের এক কলংকিত অধ্যায় যেটা সংঘটিথ হয়েছিল মুসলিম দেড় দাঁড়া।
মপলা বিদ্রোহের প্রসঙ্গে আম্বেদকর বলেছিলেন- মপলারা প্রতিবেশী হিন্দু দেড় উপর এ এক অসহনীয় হত্যালীলা চালায়, বাদ যায়নি হিন্দু শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত। মায়ের কোল থেকে শিশুকে ছুরে ফেলে ধর্ষন করেছে অসংখ হিন্দু নারীদের। অন্তসত্ত্বা হিন্দু নারীর পেট চিরে গর্ভের শিশুকে পর্যন্ত আগুনে ফেলে দেয় এতটাই তারা ছিল হিন্দু বিদ্বেষী। তাদের ধারনা ছিল এভাবে হিন্দু অর্থাৎ অমুসলিম কাফের দেড় হত্যা করলেই নাকি পাওয়া যাবে জান্নাত এবং সেখানকার হুরি। শয়ে শয়ে হিন্দু মন্দির ভেঙ্গে সেই মন্দিরের ভেতরে গো মাতার পেট চিরে তার নাড়ি ভুরি মন্দিরের মূর্তির গলার মালা ছুরে পরিয়ে দেওয়া হত এমনি ছিল সে নৃশংস ধ্বংসযজ্ঞ।
তাহলে আর বলার অপেক্ষা রাখেনা যে নিরীহ হিন্দুদের কি পরিমানে ইসলামে জোরপূর্বক ধর্মান্তর করা হয়েছিল। মপলাদেড় এই নৃশংস হিন্দু নিধন যজ্ঞে ধর্মান্তর যে একটা ছোট্ট ইসু তা একটা পাগলেও বুঝবে।
সেই সময় ভারতে বসবাসকারি জে জে বেনিঙ্গা তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে এই বক্তব্য রাখেন- মপলারা বিগত ১০০ বছর ধরে নিরীহ হিন্দুদের উপর বার বার আক্রমন করেছে কারণে অকারণে। তাদের ধর্মান্ধের পারদ এতটাই উগ্র ছিল যে তাদের এটা বিশ্বাস দেওয়া হয়েছিল কাফের দেড় মারলে পাওয়া যাবে মৃত্যুর পরে জান্নাত।
বেনিঙ্গা আর বলেন যে, কুপগুলো ভরে যায় নিরীহ হিন্দুর খত বিক্ষত মৃতদেহে, পুরুষদের বেধে রেখে তাদের সামনে ধর্ষন করা হয় অজস্র নারীকে, একশর উপরে মন্দির ভেঙ্গে সেখানে গরুকে হত্যা করা হয়, তাদের বারি ঘর সম্মত্তি লুট করে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়, অজস্র হিন্দু দেড় করা হয় জোরপূর্বক মুসলিম।
এই ব্যাপারে রবিনসনের মতে মপলাদেড় হাতে প্রায় দশ হাজার নিরীহ হিন্দু শুধু হত্যাই হয়।
এই নৃশংস মপলা বিদ্রোহের প্রসঙ্গে খিলাফত আন্দোলনের সমর্থক করমচাঁদ গান্ধি তার "ইয়ং ইন্ডিয়া" ম্যাগাজিনে লেখে- আমি যখন কলকাতায় ছিলাম তখন এই ঘটনার খবর পাই এবং আমার কাছে খবর এসেছে যে সেখানে মাত্র তিনটি ধর্মান্তরের ঘটনা ঘটে। আমার মনে হয় এই ঘটনা হিন্দু-মুসলিম একতার মধ্যে কোনও ফারাক সৃষ্টি করবেনা। শুধু তাই নয়, এই করমচাঁদ গান্ধি মপলাদেড় কাপুরুষের মত একটা বর্বর নৃশংস হত্যালীলা কে সামনে রেখে মপলা দেড় দেশের সবচেয়ে সাহসীদের মধ্যে গন্য করে এবং মপলাদেড় খোদাভীরু অ্যাখ্যা দেয়।
এইধরনের একটা হিন্দু নিধন যজ্ঞকে গান্ধি যেভাবে খাট করে দেখিয়েছে এবার সত্যি বলতেই হয় গান্ধি মহাত্মার অধিকারি। কারণ মহাত্মা না হলে কোনো মানুষ এই হত্যালীলা কে ছোটো ঘটনা অ্যাখ্যা দেয় কি করে? এই নাকি ভারতবর্ষের জাতির জনক এবং মহাত্মা যার কাছে দশ হাজার হিন্দু নিধন ছোটো ঘটনা, অন্তসত্ত্বা নারীর পেট চিরে ছিন্ন ভিন্ন করা ছোটো ঘটনা, মন্দিরে গোমাতার নাড়ি ভুরি ভগবানের মূর্তির গলায় পরিয়ে দেওয়া ছোটো ঘটনা!
(মনে হয় না ইতিহাসের পাতায় মপলাদেড় এই নিশঠুরতা কে তুলে ধরা হয়েছে, মুসলিম দেড় পা চাটার একটা প্রবণতা আছে ইতিহাসবিদ দেড়, কারো মনে যদি সন্দেহ হয় তবে নিচে দেওয়া বই গুল কিনে দেখে নেবেন)
প্রুফ - " জিহাদ " জবরদস্তি ধর্মান্তর, লেখক এম এ খান- DOWNLOAD LINK- FOLLOW FIRST COMENT
প্রুফ 2- •Robinson F ( 2000 ) islam and muslim history in South Asia
•Ambedkar, vol. 8, p 163
•Benninga JJ ( 1923 ) the Moplah Rebelian 1921
•Gandhi K ( 1921 ) young india
•Khosla p 38

No comments:

Post a Comment