"https://www.facebook.com/sonatandhormo>

Wednesday, January 28, 2015

যে সত্য রয়ে যাই আড়ালে। কিন্তু সত্য কি কখনো গোপন করা যায় ?


আপনি জানেন কি?
পৃথিবীর সর্ববৃহৎ মুসলিম প্রধান দেশ ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় গ্রন্থ বাল্মীকি রামায়ন।প্রায় পাঁচহাজার দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত ইন্দোনেশিয়ায় ২০ কোটিরও বেশি মুসলমান বাস করে যা মোট জনসংখ্যার শতকরা ৮৮ শতাংশ।তেরশো শতাব্দী পর্যন্ত বর্তমান ইন্দোনেশিয়া হিন্দুদের অধীনে ছিল।এরপর মুসলমান ও পরবর্তীতে ব্রিটিশদের দখলে আসে।তবুও দেশটির বেশ কিছু বৃহত্তম দ্বীপে আজও হিন্দুরা সংখ্যাগরিষ্ঠ, এদের মধ্যে বালি দ্বীপ অন্যতম।রামায়নের সাথে বর্তমান ইন্দোনেশিয়া গভীরভাবে জড়িয়ে আছে।ভগবান শ্রীরামচন্দ্রের চরণ স্পর্শ বর্তমান মুসলমান অধ্যুষিত ইন্দোনেশিয়াতেও পড়েছিল।ইন্দোনেশিয়ার সরকার তাই রামায়নকে জাতীয় গ্রন্থ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
আজ একশো কোটি হিন্দুর দেশ ভারতে গীতাকে জাতীয় গ্রন্থ করবার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেছে কথিত সেক্যুরা।এদের মত পাপী নরাধম পৃথিবীতে আর আছে কি না সন্দেহ হয়। গীতাকে তোরা ধর্মগ্রন্থ না মানিস, ভারতবর্ষের প্রাচীনতম সভ্যতা ও দর্শনের নিদর্শন হিসাবেও তো গীতাকে জাতীয় গ্রন্থ করাতে আপত্তি দেখি না। শত কোটি ধিক্কার জানায় তাদের যারা গীতাকে জাতীয় গ্রন্থ করবার বিরোধীতা করেছে।
আসুন শ্রী শ্রী গীতাকে জাতীয় গ্রন্থ করতে সকলে জনমত গড়ে তুলি।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন...
ফটো ক্রেডিট: ডা: বিকাশ মাহাতো
Post credit: BHBJS

মহাদেব এর মহা লীলাঃ


==============
((( পাপের জন্য
মনে অনুশোচনা না থাকলে হাজার বছর
গঙ্গায় ডুব দিলেও কোন লাভ হবে না কেন
বলছি না পড়লে জানতে পারবেন না ))
ত্রেতা যুগের জমদগ্নি নামে একজন বিদ্বান
ব্রাহ্মণ ছিলেন। তিনি সূর্যবংশীয়কন্যা
রেণুকা কার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
কিছুকাল পর তাদের ঘর আলো করে ভগবান
শ্রী বিষ্ণু পরশুরাম রুপে অবতার নেন।
পূর্বজন্মের তপস্যার দ্বারা তারা ভগবান
কে সন্তান রুপে পেয়েছেন।
ভগবান পরশুরাম অনেক দুষ্ট পাপী ক্ষত্রিয়
রাজাদের বধ করেন। পরশুরাম মহাদেব এর
উপাসক ছিলেন । দুষ্ট বা পাপী দের দমন
করার জন্য পরশু অস্ত্র
মহাদেব তাকে প্রদান করেন।
পরশুরাম এর মা রেণুকার সাথে তার
পিতা জমদগ্নির বিবাদ লেগেই থাকত।
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে দ্বন্দ
লেগেই থাকত।একবার রেণুকা তার
স্বামী জমদগ্নি কে কিছু না বলে পিতার
গৃহে চলে যান।এতে ক্রুদ্ধ হয়ে জমদগ্নি তার
ছেলে পরশুরাম কে আদেশ করে তার
মা রেণুকার শীরচ্ছেদ করতে।পরশুরাম
বিচলিত হয়ে ওঠেন সে তার পিতার আদেশ
অমান্য করবে নাকি মাতৃহত্যার বোঝা বহন
করবে।উভয় সংকটে পরে যায় পরম শিবভক্ত
পরশুরাম।
পরশুরাম তার মায়ের কাছে গিয়ে বলেন যে,
তার পিতা আদেশ দিয়েছে তার শীরচ্ছেদ
করতে। পরশুরামের মা ছিলেন
সত্যপরায়ণা তাই তিনি তার
ছেলে পরশুকে আদেশ দিলেন সে তার পিতার
আদেশ রক্ষা করুক এবং তিনি নিজে তার মস্তক
ছেদকরবার জন্য প্রস্তুত করলেন। বুকে পাথর
চাপা দিয়ে পরশুরাম তার মায়ের শিরচ্ছেদ
করলেন।
শিরচ্ছেদ করবার পর ভগবান শিবের কৃপায়
তার মা আবার জীবিত হয়ে উঠলেও
পরশুরামের মাতৃহত্যার পাপ লেগে যায় । সেই
মাতৃহত্যার পাপের বোঝায় পরশুরাম উন্মাদ
হয়ে যান । পরবর্তীতে পরশুরাম ভগবান
শিবের ঘোর তপস্যা করে ভগবান শিব
কে সন্তুষ্টকরেন এবং ভগবানের কাছে তার
পাপ নিবারণের রাস্তা জেনে নেন।
ভগবান শিব তাকে বলেন হিমালয়ের কৈলাশ
পর্বতের নিচের মানস সরবরের থেকে যেই
নদ তৈরী হয়েছে তাতে স্নান
করলে তিনি অবশ্যই পাপ থেকে মুক্তি পাবেন।
যেই কথা সেই কাজ পরশুরাম সেই
নদীতে স্নান করেণ এবং পাপমুক্ত হোন।
আর সেই নদেই হল বর্তমান পুরাতন ব্রহ্মপুত্র
আর যেই স্থানে স্নান করেণ সেটাই ছিল
লাঙ্গলবন্দ আর তিথিটা ছিল চৈত্রের
অষ্টমী।
যদি মনের ভিতর পাপের
অনুশোচনা থাকে তা হলে ভগবান সকল পাপ
থেকে আমাদের মুক্ত করবেন ।এই
অনুশোচনা না থাকলে হাজার বছর গঙ্গায় ডুব
দিলেও কোন লাভ হবে না। মনের ময়লা দূর
করে ভক্তি শ্রদ্ধা সহকারে প্রভু ভোলানাথ
এর কাছে ক্ষমা চাইলে আমার ভোলানাথ
গঙ্গাধর কাউকে ফিরিয়ে দিবেন
না বাবা ভোলানাথ এর মহিমা এতটাই
বিশাল যা সাধারন মানুষ কল্পনাও
করতে পারবে না । বাবা ভলানাথের
জয়,মহাকালের জয়, বলুন সবাই মুনখুলে জয়
ভোলানাথ......।।

লাভ জিহাদ ......বর্তমানে আমাদের সম্প্রদায়ের

লাভ জিহাদ ......বর্তমানে আমাদের
সম্প্রদায়ের
মধ্যে এটি একটি ক্যান্সারের মতো।।
লাভ জিহাদ সম্পর্কে আমার কিছু
ব্যাক্তিগত মতামত তুলে ধরছি ......
(1). লাভ জিহাদে পড়ার পর
মেয়েগুলো খুব চালাক হয়ে যায়।। এর
আগে এরা খুব বোকা থাকে।। তাদের
চালাক বানানো হয়
যাতে এরা বাবা মা সহ সবার
চোখে ধুলা দিয়ে চুটিয়ে প্রেম
চালিয়ে যেতে পারে।।
(2). লাভ জিহাদে পড়ার পর
এরা অতিরিক্ত
পরিমানে মিথ্যাবাদী হয়ে যায়।।
(3). মেয়েগুলো সাধারনত শিক্ষিত
হয়।। ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত
বাবা মার
কড়া শাসনে থাকে বলে সব ঠিক
থাকে।। যেই এর
গন্ডিপেড়িয়ে কলেজ
বিশ্ববিদ্যালয়ে আসল তখনই তার দীর্ঘ
দিনের চাপা যৌবনের
জ্বালা নিত্য নতুন হাফ
হাতা ছেলেপিলে দেখে খলখলিয়ে উঠল।।
মাছ যেমন নতুন জল
দেখে আনন্দে খলখলিয়ে ওঠে তেমনি।।
(4). ছেলেটি মেয়েটার গায়ে কত
তাড়াতাড়ি হাত দিবে সেই
চেষ্টা করতে থাকে।। হিন্দু মেয়ের
গায়ে একবার হাত পড়লে উহাকে আর
ফিরিয়ে আনা যায় না।।
(5). ছোয়াবের ভাগিদার
হবে বলে মেয়েটির বান্ধবীরাও খুব
হেল্প করে।। তাকে বুঝানো হয়, ধর্ম
কোন ব্যাপার না।।
(6). ছেলেটি এরপর
আস্তে আস্তে ধর্মের কথা বলা শুরু
করে।। মেয়েটির নিজ ধর্মের জ্ঞান
কম থাকার কারনে সে তখন তার
নিজেরধর্মকে খারাপ
ভাবতে থাকে।। মুর্তি পূজা, ঠাকুর
বিসর্জন, হিন্দু দেব দেবীর কিছু
অশ্লীল গল্প কাহিনী এই
বিষয়গুলো আস্তে মমআস্তে তুলে ধরা হয়।।
তাকে সুচারুরূপে নিজ ধর্মের
বিরুদ্ধে বিষিয়ে তোলা হয়।।
(7). বর্তমানে ইন্ডিয়ার বিভিন্ন
সিরিয়াল
বা সিনেমা বা বান্ধবীদের প্রেম
করতে দেখে হিন্দু মেয়েগুলোর
মনের মধ্যেও প্রেমের গোপন
বাসনা জেগে ওঠে।। কলেজ
ভার্সিটিতে আসার পর প্রেম
করে বাসনা পূরন করতে চায়।।
ছেলে অন্য ধর্মের হলেও ক্ষতি নেই।।
(8). এই ক্ষেত্রে লাভ
জিহাদী ছেলেটি খুব
কেয়ারিং হয়।। সে সাত পুরুষের
বেহেস্তের লোভে এমন
ভাবে অক্টোপাসের
মতো ধরে যে ছাড়িয়ে আনা খুবই
কষ্টকর।।
(9). এই সমস্ত হিন্দু মেয়েদের
বাবা মা খুবই বেকুব ধরনের হয়।। উয়ার
বেটি কোন হিন্দু ছেলের
সাথে ঘুরলে তার মাথা নষ্ট হয়ে যায়,
কড়া শাসন করা শুরু করে দেয়।। কিন্তু
মুসলিম ছেলের সাথে ঘুরলে আর
ছাড়িয়ে আনতে পারে না।।
(10). অনেক হিন্দু মেয়ে ভাবে হিন্দু
ছেলেরা আনস্মার্ট।।
(11). অনেক হিন্দু মেয়ে ভাবে হিন্দু
ছেলেদের পাওয়ার কম।।
(12). আমাদের হিন্দু
ছেলেগুলো কেমন যেন।। নিজের
ধর্মের মেয়েগুলো বেহাত
হয়ে যাচ্ছে দেখেও চুপ করে থাকে।।
(13). একটি মুসলিম ছেলের
সাথে সম্পর্ক করার পর
মেয়েটি ভাবে তারা স্রেফ বন্ধু।।
এটা কোন ব্যাপারই না।। তারপর
আস্তে আস্তে ঘুরাঘুরি, সুরসুরি,
লৌড়ালৌড়ি, __________ আর কিছু
বাকি থাকল??______ আরও অনেক
কথা লেখা যাবে।। ভাই, এই
ক্যান্সার রোধে সচেষ্ট হোন _______
আপনার মতামত জানান।।..... post by  সাগরিকা সরকার

মাদারীপুরে সরস্বতী মন্দির ও প্রতিমা ভাংচুর (sarawati temples and idols vandalized)

মাদারীপুরে সরস্বতী মন্দির ও প্রতিমা ভাংচুর
মাদারীপুরে সরস্বতী মন্দিরের অস্থায়ী স্থাপনা ও প্রতিমা ভাংচুর করেছে অজ্ঞাত মুস্লিম মৌ্লবাদীরা । সদর উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের উত্তর বিরাঙ্গনে রবিবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে। সোমবার সকালে স্থানীয়রা মন্দির ও প্রতিমা ভাংচুর দেখতে পেয়ে সদর থানায় খবর দেয়। পরে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। এ ঘটনায় সংখ্যালঘু পরিবারের সদস্যদের মাঝে ক্ষোভ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। ধুরাইল ইউনিয়নের পুজো আয়োজক কমিটির সহসভাপতি শুভ্র কুমার ম-ল জানান, ‘রবিবার রাতে পুজোর অনুষ্ঠানে গান বাজানো হলে বাধা দেয় স্থানীয় নুরুজামাল বেপারী, জীবন খলিফা, সোহাগ বেপারী ও সুমন বেপারী। এ নিয়ে তাদের সঙ্গে কথার কাটাকাটি হলে তারা কমিটির সদস্যদের মারধর করে। এরপর রাত ১২টার দিকে তারা এ ঘটনা ঘটায়। মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উত্তম কুমার পাল জানান, ‘এই ঘটনায় ইতোমধ্যেই পুলিশী তদন্ত শুরু হয়েছে।

Saturday, January 24, 2015

রাম মন্দির ( Ram Temple in Bhubaneswar) (भुवनेश्वर में राम मंदिर)

Ram Temple in Bhubaneswar, Orissa, Bhubaneswar, the capital of Orissa, the exquisite temple of Rama. This karabhala city Highways nikatemandiratira all the beautiful enchanting. The big dome can be seen from the edge of the city. Sriram Temple house, symptoms and Mother Sita rayechemandire beautiful pictures of these three statues are also murtiei Mahadev and Sri Hanuman temple in almost all traditional religious ceremonies naturale est sanus, nine of them in particular rum, dasahara, Shivratri, Janmashtami , etc. Also panasankranti year Raksha Bandhan is the festival of the temple is uncertain sandhyayae ekhanepratidina morning and take part in it, and see how many fans and visitors present at the temple was conducted hanaekati private trust.
রাম মন্দির, ভুবনেশ্বর, উড়িষ্যা এই অপরূপ সুন্দর রাম মন্দিরটি উড়িষ্যার রাজধানীতে ভুবনেশ্বরে অবস্থিত। এটি কারভাল নগর,জনপথের নিকটে।মন্দিরটির সুন্দর স্থাপনা সবাইকে মুগ্ধ করে। এর বড় বড় গম্বুজ গুলো শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দেখা যায়। মন্দির গৃহে শ্রীরাম,লক্ষন ও সীতা মাতার সুন্দর সুন্দর ছবি রয়েছে।মন্দিরে এই তিন জনের মূর্তি ছাড়াও আরও আছে মহাদেবের ও শ্রী হনুমানের মূর্তি।এই মন্দিরে প্রায় সকল সনাতন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়ে থাকে।তবে এগুলোর মধ্যে বিশেষ রাম নবমী,দশহারা,শিবরাত্রি, জন্মাষ্টমী,পানাসংক্রান্তি ইত্যাদি।এছাড়া প্রতি বছর রাখি বন্ধন উৎসব হয় এখানে।প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায়এ মন্দিরে যে আরতি হয় তাতে অংশ নিতে এবং দেখতে অনেক ভক্ত ও দর্শনার্থী উপস্থিত হন।একটি বেসরকারি ট্রাস্ট এই মন্দিরটি পরিচালনা করেন।
भुवनेश्वर में राम मंदिर, उड़ीसा, भुवनेश्वर, उड़ीसा की राजधानी है, राम के उत्तम मंदिर। सभी सुंदर मनमोहक nikatemandiratira इस karabhala शहर राजमार्ग। बड़ा गुंबद शहर के किनारे से देखा जा सकता है। श्रीराम मंदिर के घर, लक्षण और माता सीता भी लगभग सभी पारंपरिक धार्मिक अनुष्ठानों Naturale स्था SANUS, विशेष रूप से रम में उनमें से नौ, dasahara, शिवरात्रि, जन्माष्टमी, आदि में महादेव और श्री हनुमान मंदिर murtiei रहे हैं इन तीन मूर्तियों के सुंदर चित्र rayechemandire इसके अलावा panasankranti वर्ष रक्षाबंधन मंदिर का त्योहार अनिश्चित sandhyayae ekhanepratidina सुबह है और इसमें भाग लेने के लिए, और hanaekati निजी न्यास आयोजित किया गया है कि कितने प्रशंसकों और दर्शकों के वर्तमान मंदिर में देखना है।

রাশিয়ার একটি সনাতনী বৈদিক পরিবার। (Russia is a traditional Vedic family.)रूस में एक पारंपरिक वैदिक परिवार है।



The touch of the traditional religions of the atheist Russia was the London-hypocrite their unbelief. Today, everyone is coming out, coming Sanatana groups.

নাস্তিক প্রধান দেশ রাশিয়া আজ সনাতন ধর্মের স্পর্শে আজ লন্ড-ভন্ড হয়ে গেছে তাদের নাস্তিকতা। দলে দলে আজ ছুটে আসছে সবাই সনাতনের ছায়াতলে
नास्तिक रूस के पारंपरिक धर्मों के स्पर्श लंदन पाखंडी अपने अविश्वास था। आज, सभी सनातन समूहों आ रहा है, बाहर आ रहा है।

|| শ্রী শিব সুব্রামনিয়া মন্দির ||Sri Shiva Temple subramaniya (श्री शिव मंदिर subramaniya "फिजी Nadite ")

Sri Shiva Temple subramaniya

Shri Shiva temple subramaniya "Fiji
Nadite "is located. This
Temple south of Nadir
Located at the end of the road and in the region



All the big temples.

শ্রী শিব সুব্রামনিয়া মন্দিরটি "ফিজির
নাদিতে" অবস্থিত। এই
মন্দিরটি দক্ষিনে নাদির প্রধান
সড়কের শেষে অবস্থিত এবং এ অঞ্চলের

সব থেকে বড় মন্দির।

"ইতিহাস"

এই মন্দিরটি খুবই পুরাতন।
মন্দিরটি ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়
এবং ১৯৭৬ সালে মন্দিরটির সুবর্ণ
জয়ন্তী উদযাপন করা হয়।

বর্তমানে যে মন্দিরটি দেখা যায়
সেটি ১৯৭৬ সালে গোল্ডেন
জুবলি উপলক্ষে নির্মাণের
পরিকল্পনা হয়। মন্দিরে ভক্ত
সংখ্যা বাড়তে থাকায় মন্দিরের
পরিসর বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
এজন্য ১৯৮৩ সালে ভূমি অধিগ্রহণ শুরু হয়।
১৯৮৪ সালে ভূমি পূজার মাধ্যমে মন্দিরের
নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
মন্দিরটি বৈদিক বাস্তু শাস্ত্র
অনুসারে নির্মিত। ১৯৯৪
সালে মন্দিরের নির্মাণ শেষ হয়।
বর্তমানে ফিজিতে ৪৯% হিন্দু বসবাস করে।


श्री शिव मंदिर subramaniya "फिजी
Nadite "। यह स्थित है
नादिर के मंदिर दक्षिण
सड़क के अंत में और इस क्षेत्र में स्थित है


सभी बड़े मंदिरों।

|| ফ্লোরিডার হিন্দু মন্দির, টাম্পা || Hindu Temple of Florida (फ्लोरिडा के हिंदू मंदिर

Hindu Temple of Florida
The temple is located in Tampa, Florida.

Cultural Center in Tampa, Florida.
Incorporating some of the devotees
The temple was established.
Here is the prayer, adding education and
Various festivals are celebrated nationwide.

ফ্লোরিডার হিন্দু মন্দির যুক্তরাষ্ট্রের
ফ্লোরিডার টাম্পা নামক স্থানে মন্দিরটি অবস্থিত।

টাম্পা ফ্লোরিডার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।
সেখানকার কিছু ভক্তবৃন্দ একত্রিত
হয়ে এ মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেছেন।
এখানে প্রার্থনা,যোগ শিক্ষা ও
বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠান পালিত হয়।

मंदिर ताम्पा, फ्लोरिडा में स्थित है।

ताम्पा, फ्लोरिडा में सांस्कृतिक केंद्र।
भक्तों से कुछ को शामिल
मंदिर स्थापित किया गया था।
यहाँ प्रार्थना है, शिक्षा को जोड़ने और

विभिन्न त्योहारों राष्ट्रव्यापी मनाया जाता है।

টালিউড সুপারষ্টার জিৎভগবানের চরণে প্রদিপ দিচ্ছেন ।

টালিউড সুপারষ্টার জিৎভগবানের চরণে প্রদিপ দিচ্ছেন 

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার পর ভগবানের আর্শিবাদ নিতে মন্দিরে আসতে ভুলে যাননি মহামন্য প্রধান বিচারপতি সুরিন্দর কুমার সিনহা।
#ছবিটি ঢাকা স্বামীবাগ ইসকন মন্দির থেকে তোলা।

Thursday, January 22, 2015

শ্রীগীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিছু মূল্যবান উক্তি

শ্রীগীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কিছু মূল্যবান উক্তি

অনন্য চেতাঃ সততম্ যঃ মাম্ স্মরতি নিত্যশঃ ।
তস্য অহম্ সুলভঃ পার্থ নিত্যযুক্তস্য যোগিনঃ ।।১৪
অর্থ-যিনি একগ্র চিত্তে কেবল আমাকেই নিরন্তর স্মরন করেন, আমি সেই নিত্তযুক্ত ভক্ত যোগিদের কাছে সুলভ হই

******************************************************************

আব্রহ্ম ভূবনাত্ লোকাঃ পুনঃ আবর্তিনঃ অর্জুন ।
মাম উপেত্য তু কৌন্তেয় পুনর্জন্ম বিদ্যতে ।।১৬
অর্থ-হে অর্জুন ভূবন থেকে ব্রহ্মলোক পর্য্যন্ত সমস্ত লোকই পুনরাবর্তনশীল কিন্তু হে কৌন্তেয়, আমাকে লাভ করলে তার আর জন্ম হয় না।

******************************************************************

অব্যক্ত অক্ষরঃ ইতি উক্তঃ তম আহুঃ পরমাম্ গতিম্ ।
যম্ প্রাপ্য ন নিবর্তন্তে তদ্ধাম্ পরমম্ মম্ ।।২১
অর্থ-সেই অব্যক্তকে অক্ষর বলে; তাই সমস্ত জীবের পরমা গতি। কেউ যখন সেখানে যায় তখন আর তাকে এই জগতে ফিরে আসতে হয় না। সেইটিই হচ্ছে আমার পরম ধাম।

******************************************************************

শুক্ল কৃষ্ণে গতী হি এতে জগতঃ শাশ্বতে মতে ।
একয়া যাতি অনাবৃত্তিম্ অন্যয়া আবর্ততে পুনঃ ।।২৬
অর্থ-বৈদিক মতে দুইটি মার্গ রয়েছে। একটি শুক্লএবং অপরটি কৃষ্ণ। শুক্ল মার্গে দেহ ত্যাগ করলে তাকে আর এই জগতে ফিরে আসতে হয় না,কিন্তু কৃষ্ণমার্গে দেহ ত্যাগ করলে,এই জড় জগতে আবার ফিরে আসতে হয়।

******************************************************************

অন্তবত্ তু ফলম্ তেষাম্ তত্ ভবতী অল্পমেধষাম ।
দেবান দেবযজঃ যান্তি মত্ ভক্তাঃ যান্তি মাম্ অপি ।।২৩
অর্থ-অল্পবুদ্ধি ব্যক্তিদের আরাধনার ফল লব্ধ অস্থাই। দেবতাদের উপসকেরা তাদের আরাধ্য দেবতাদের লোক প্রাপ্ত হন, কিন্তু আমার ভক্তরা আমার পরম ধাম প্রাপ্ত হন।

******************************************************************

তেষাম সততযুক্তানাম্‌ ভজতাম্‌ প্রীতিপুর্বকম্‌ ।
দদামি বুদ্ধিযোগম্‌ তম্‌ যেন মাম্‌ উপযান্তি তে ।।১০
অর্থ-যারা নিত্ত ভক্তি যোগ দ্বারা প্রীতিপুর্বক আমার ভজনা করেন, আমি তাদের শুদ্ধ জ্ঞান জনিত বুদ্ধি দান করি, যার দ্বারা তারা আমার কাছে ফিরে আসতে পারে।

Wednesday, January 21, 2015

http://www.nayadigantajobs.com/article/3208/Feni  ate ki mene nea jay. amder barighor poraifele ,koto kisu kore tate to kew bichar koren na  hy re vogobanhttp://www.nayadigantajobs.com/article/3208/Feni

হায়রে দেশ কেউ কি নাই হিন্ধুদের পাশে

Tuesday, January 20, 2015

এদেশে যখনই ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবী উঠে তখনই একদল স্যুটেড-বুটেড, ক্লিন সেভেড বুদ্ধিজীবী এর
বিরোধীতা করে যুক্তি দেখান- ইউরোপ
আমেরিকাতেও খ্রিস্টান মৌলবাদী দল আছে,
তাদের যদি রাজনীতি করার অধিকার
থাকে তাহলে এই দেশে ধর্মভিত্তিক
রাজনীতি করার অধিকার কেন থাকবে না?
এটা যুক্তি নয়, এটা ইতরামী! ইসলাম
বাদে পৃথিবীর অন্য যে কোন ধর্মীয় রাষ্ট্র
কনসেপ্ট সেই ধর্ম দিয়েই বাতিল করে দেয়া যাবে।যীশু রাজনীতি করেননি। খ্রিস্টীয় রাষ্ট্র গঠনের কোন তাগিদ তিনি তার শিষ্যদের দেননি। “হিন্দু রাষ্ট্র” ধারনা নিতান্তই ৪৭ সালের দেশভাগের ক্ষতের মধ্যে থেকে জন্ম
নেয়া একটা আবছায়া যা মূলত পাকিস্তানী জুজুর
ভয়ে, মুসলিম আগ্রাসন ঠেকাতে বার বার
হালে পানি পেয়েছে। আদতে “হিন্দু রাষ্ট্র”
ধারনাটাই ভারতবর্ষে মুসলিম আগমনের
আগে কি কেউ চিন্তা করতে পেরেছিল? “হিন্দু
ধর্ম” বলতে যে ধর্মীয় আইডেন্টি স্থীর
হয়েছে সেটা আসলে আর্যদের আগমনে স্থানীয়দের “অনার্য” হয়ে উঠার মত। কথিত এই “হিন্দু ধর্ম”আসলে একটা বহু ধর্মের সংকলন।এখানে নাস্তিক্য দর্শণ পর্যন্ত আছে! ভারতে “রাম রাজ্য” আওয়াজ
আসলে পাকিস্তানকে চাপে রাখা।
ভারতে বিজেপির সমর্থন বাড়ার কারণ আমার
ধারনা মুসলিম সন্ত্রাসবাদী, পাকিস্তান
ইস্যুতে কথিত “সেক্যুলারদের” উপর
ভরসা করতে না পারার ফল। ভারতের এডুকেটেড,সুশিক্ষিত জনগণ ইসলামী রাষ্ট্রের আদলে কোন “হিন্দু রাষ্ট্রর” সঙ্গে আদৌ পরিচিতই নয়।অশিক্ষিত, পিছিয়ে পড়া জনগণের কাছেও ইসলামী রাষ্ট্রের অনুকরণে কোন রাষ্ট্রীয় ধারনা অচেনা। আসলে ইসলামী রাষ্ট্র ও ইসলামী রাজনীতি একান্তই মুসলিমদের নিজস্ব কনসেপ্ট। আল্লাহ এখানে নিজে বলে দেন রাষ্ট্র গঠনের জন্য। আল্লার নবী এখানে এই রাষ্ট্রের ধরন, প্রকৃতি, সেই রাষ্ট্রে বিধর্মী জনগণের কতটুকু অধিকার সংরক্ষিত থাকবে তাও নির্ধারিত।মডারেট মুসলিমধারীরা খুব গর্ব ও ইসলামী রাষ্ট্র
ব্যবস্থাকে গ্রহণযোগ্য করার জন্য মদিনা সনদের কথা উল্লেখ করেন। অথচ নুন্যতম
ইসলামী জ্ঞান থাকলে মদিনা সনদকে “পৃথিবীর
প্রথম লিখিত সংবিধান” বলতো না। এমনকি এক শ্রেণীর ইসলামী স্কলারও চরম মিথ্যাচার
করে মদিনা সনদকে সংবিধান
বলে “ইসলামী রাষ্ট্র” বলে যাকে দেখান
সেটা আসলে মদিনায় হযরত মুহাম্মদের গমনের পর
স্থানীয় ইহুদীসহ অন্যান্য জনগোষ্ঠির
সঙ্গে একটা চুক্তি। সেই চুক্তির অন্যতম ছিল
তারা কুরাইশদের সঙ্গে কোন সহযোগিতা করবেন না। এই চুক্তি পরে ভেঙ্গেও যায় মুখের কথায়।চুক্তি আর সংবিধানের পার্থক্যও এরা বুঝে না!প্রকৃত ইসলামী রাষ্ট্র হচ্ছে কুরআন ও হাদিস অনুযায়ী পরিচালিত রাষ্ট্র ব্যবস্থা যেখানে একমাত্র মুসলিমরাই রাষ্ট্র
নায়ক হবেন। সেখানে নানা রকম শর্ত পূরন
করে বিধর্মীরা থাকতে পারে “মুসলিমদের
অধীনে তাদের জিম্মায়”। জিজিয়া করের মত
ভয়ংকর চড়া মূল্যে “সিকউরিটি মানি” প্রদান
করেই ইসলামী রাষ্ট্রে বসবাস করতে হবে। হযরত ওমরের আমলে ইসলামী রাষ্ট্রে বিধর্মীদের প্রতি যে বিধি বিধান ওমর ঠিক করে দিয়েছিল তাতে হিটলারের ইহুদী নীতিও লজ্জ্বা পাবে! আগ্রহী কেউ চাইলে কমেন্ট ঘরে সেই ভয়ংকর নীতিমালা দেয়া যাবে।
সমস্ত ইউরোপ এখন ইসলামীকরণের
ভয়ে কম্পিত হয়ে আছে। যে ইউরোপ রেঁনাসার
মাধ্যমে একটা বর্বর ধর্মীয় বলয়
থেকে মুক্তি লাভ করেছিল আজ বহিরাগত ইসলাম
সেখানে ফের ধর্মীয় অশান্তি আমদানি করেছে।এই সুযোগে খ্রিস্টান ও
ইহুদী মৌলবাদী রাজনৈতিক শক্তির উত্থান
অতি আসন্ন। ইউরোপের জনগণ হয়ত একসময়
বাধ্য হয়েই এইরকম মৌলবাদী শক্তিতে আস্থা রাখতে শুরু করে দিবে সেক্যুলার দলগুলোর উপর বিরক্ত হয়ে।
এতে যেটা হবে বর্ণবাদী, সাম্প্রদায়িক মনোভাব নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। কিন্তু ইউরোপ কখনোই “খিস্টান রাষ্ট্র” হয়ে উঠবে না সেই অর্থে যে অর্থে আমরা “ইসলামী রাষ্ট্রকে” চিনি। খ্রিস্টান মৌলবাদসহ হিন্দু মৌলবাদ,
ইহুদী মৌলবাদ, বৌদ্ধ মৌলবাদকে মোকাবেলা করা সেই ধর্ম দিয়েই খুব
সোজা। ধর্ম থেকে খুব সহজেই বলে দেয়া যায়-
এসব ধর্মের কোথাও বলা নেই। কিন্তু মডারেট
মুসলিমরা সারাজীবন মাথাকুটেও প্রমাণ
করতে পারবে না “ইসলামী রাষ্ট”
ব্যবস্থা বলে দুনিয়াতে কিছু নেই। এটা কুরআন ও
হাদিস দ্বারা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।…
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্ম নেয়া বাংলাদেশ
যদি “ইসলামী রাষ্ট্র” কায়েম হয়
সেটা মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশের সঙ্গে পুরোপুরি সাংঘর্ষিক। শুধু “মুসলমানের দেশ” অর্জন করার জন্যই মুক্তিযুদ্ধ হয়নি।আল্লার আইন বাস্তবায়ন করার কোন অঙ্গিকার মুক্তিযুদ্ধে ছিল না। শরীয়া আইনে চলার জন্য পাকিস্তান থেকে পৃথক হয়ে বাংলাদেশের জন্ম হয়নি। বাংলাদেশে যারা (আসিফ নজরুল টাইপ)
ধর্মীয় রাজনীতির পক্ষে কথা বলেন
তারা ইসলামী রাজনীতির কথাই বলেন।
তারা যে এসব জানেন না তা নয়, জেনেও এই
চালাকীটা করেন তাদের মুসলিম বিশ্বাসের
জায়গা থেকে- যা তাদের শিক্ষাদীক্ষা, পাশ্চত্য
রাষ্ট্র চিন্তা সত্ত্বেও স্ববিরোধীতা করে যায়
নিজের সঙ্গে। জামাতের রাজনীতির পক্ষেও
কথা বলাও এই মুসলিম দূর্বলতা থেকেই।
জামাতের অপরাধী রাজাকার, আল বদরদের বাদ
দিয়ে নতুন প্রজন্মের নেতাকর্মীদের
জামাতে ইসলামী রাজনীতি করতে বাধা কোথায়-এরকম যুক্তি যারা দেন তারা নি্শ্চিত করেই মতলববাজ। জামাত একটা আর্দশের উপর রাজনীতি করে। সেই আর্দশ
তাদেরকে দিয়ে গণহত্যা, লিস্ট
করে বাড়ি বাড়ি থেকে ধরে বুদ্ধিজীবীদের
হত্যা করতে প্ররোচিত করেছিল। হিটলারের
যে আদর্শ, সেই আদর্শের মানুষ যারা দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধের সময় জন্ম নেয়নি, ইহুদী গণহত্যার সঙ্গে জড়িত নয়, তাদেরকে কি হিটলারের আদর্শের রাজনীতি করতে দেয়া উচিত? আরো একটা হলোকাস্ট সংঘঠিত করার জন্য?আমাদের সঙ্গে এখন আফগানিস্তান, পাকিস্তান,আফ্রিকার গৃহযুদ্ধে আক্রান্ত দেশগুলোর
মধ্যে কোন তফাত নেই। একটা দেশে রাজনৈতিক বিরোধ থাকতে পারে, অশান্তি থাকতে পারে- তাই বলে বাস ভর্তি মানুষ আগুন
দিয়ে পুড়িয়ে মারা সম্ভব? হ্যা, সম্ভব! জামাতের রাজনীতির পক্ষে এটা খুবই সম্ভব। কারণ জামাত আর সব ইসলামী রাজনীতির মতই “জিহাদের সময় সব বৈধ” নীতিতে বিশ্বাসী।এদেশে যে ধর্মীয় আবহের রাজনীতির চর্চা শুরু হয়েছিল, “বহুদলীয় গণতন্ত্রের” উর্দির নিচে যে ইসলামী রাজনীতির শুরু হয়েছিল,বাংলাদেশ আজ তার ফল ভোগ করছে।বিএনপি সেই রাজনীতির সঙ্গে মেলিটারির একনায়কতন্ত্রের মিলনের ফসল। এ জন্যই জামাতের সঙ্গে মিলে মাসব্যাপী মানুষ পোড়ানোর মচ্ছবে বিএনপির সহাবস্থান খুবই স্বাভাবিক। এর থেকে বেরিয়ে আসার অনেক করণীয়র মধ্যে একদম প্রথম ও অলঙ্ঘণীয় কারণীয়ই হলো জামাত ও
ইসলামী রাজনীতিকে নিষিদ্ধ করা। বিএনপির মত পরগাছা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আসতে না পারলেই দল ভেঙ্গে বিলিন হয়ে যাবে। কিন্তু
দেশে ইসলামী রাজনীতি কি আওয়ামী লীগ
থেকে রূপান্তরিত “মুমিন লীগ” করতে চাইবে?
বাস্তবতা হচ্ছে এটা করলে তাদেরকেই করতে হবে।বিকল্প কেউ নেইও…

শ্রীকৃষ্ণ প্রণাম মন্ত্র:

শ্রীকৃষ্ণ প্রণাম মন্ত্র:

হে কৃষ্ণ করুণাসিন্ধো দীনবন্ধো জগৎ পতে ।
গোপেশ গোপিকা কান্ত রাঁধাকান্ত নমোহস্তু তে ।।*****************************************************************

৮৪লক্ষ জন্মের মধ্যে ৮০ লক্ষ হচ্ছে বিভিন্ন পশু-পাখি ও কীট-পতঙ্গের গর্ভে জন্ম। আর বাকি ৪ লক্ষ হচ্ছে মানুষ গর্ভে জন্ম। তাই বড় দুর্লভ এই মানব জন্ম। পরজন্মে যে মানুষ রুপে জন্ম নিব তার কোন নিশ্চয়তা নেই।

গীতায় ভগবান বলেছেন-

যমযমঅপিস্মরনভাবম্ত্যাজতিঅন্তেকলেবরম্।
তম্তম্ এব এতিকৌন্তেয়সদাতত্ভাব ভাবিতঃ।।৮/৬

অর্থ-মৃত্যুর সময় যিনি যেভাবে স্মরন করে দেহত্যাগ করেন,তিনি সেই ভাব ভাবিত তত্ত্বকেই লাভ করেন।

অন্তকালেচমাম্এবস্মরনমুক্তাকলেবরম্।
যঃপ্রয়াতিসঃমদ্ভাবম্যাতিনাস্তিঅত্রসংশয়।।৮/৫

অর্থ-মৃত্যুর সময় যিনি আমার স্মরন করে দেহত্যাগ করেন,তিনি তত্ক্ষণাত্ আমার ভাবই প্রাপ্ত হন।এবিষয়ে কোন সন্দেহ নাই।এজন্য প্রয়োজন অবিরাম কৃষ্ণ যোগের নিমিত অভ্যাস। খাওয়ার সময়, কাজের ফাঁকে, ঘুমানোর আগে এমনকি আঘাত পেলেও আমাদের মুখের বুলি হতে হবে-“হরে কৃষ্ণ!হরে কৃষ্ণ!” ।
তবেইতো ঘুমের ঘোরেও নিজের অজান্তে কৃষ্ণনাম মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসবে।

কল্কি অবতার

শাস্ত্রীয় বিবরণ ও জ্যোতিষ গণনার ভিত্তিতে লোকবিশ্বাস অনুযায়ী কৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল ৩২২৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের ১৮ অথবা ২১ জুলাই।[৩৬][৩৭][৩৮] কৃষ্ণের জন্মদিনটি কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী বা জন্মাষ্টমী নামে পালিত হয়।[৩৯] কৃষ্ণ যাদব-রাজধানী মথুরার রাজপরিবারের সন্তান। তিনি বসুদেব ও দেবকীর অষ্টম পুত্র।

কৃষ্ণের পরলোকগমনের মধ্যে দিয়েই ৩১০২ খ্রিস্টপূর্বের ১৭/১৮ ফেব্রুয়ারি[৭৯] দ্বাপর যুগের সমাপ্তি ঘটে ও কলি যুগের সূচনা হয়।

মহা অবতার
পুরাণ
“অতঃপর দুইযুগের(কলিযুগ এবং সত্যযুগের) সন্ধিক্ষণে ভগবান কল্কি অবতার রুপে বিষ্ণুযশ নামক ব্যক্তির পুত্র হিসেবে জন্ম গ্রহণ করবেন। ঐ সময় পৃথিবীর প্রায় সমস্ত শাসক অধঃপতিত হয়ে লুটেরা ও ডাকাতের পর্যায়ে নেমে যাবে।”- ভাগবতপুরাণ-১/৩/২৫

এর অর্থ হল ভগবান এই কলিযুগের শেষের দিকে কল্কি অবতার হিসেবে আবির্ভুত হবেন। তিনি অসাধু লোকদের বিনাশ করে দায়িত্ব শেষ করার পর খুব কম সংখ্যক লোক বেঁচে থাকবে, যারা সৎ এবং ধার্মিক। কল্কি অবতারের পর এই পৃথিবীতে আবার সত্যযুগ শুরু হবে। সনাতন ধর্ম অনুযায়ী কলি যুগের সময়কাল হল ৪,৩২,০০০ বছর, যা পন্ডিতদের গবেষণা অনুযায়ী খৃষ্টপূর্ব ৩,১০২ সাল থেকে শুরু হয়েছে। এখন কেবল ৫,০০০ বছর চলছে। সেই হিসাব অনুযায়ী, কল্কি অবতারের জন্ম গ্রহণ করতে এখনও অনেক দেরি| আবার পন্ডিত শ্রী যুক্তেশ্বর গিরি দাবি করেন যে, এই দীর্ঘ ৪,৩২,০০০ বছর সময়ের মাঝেও অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সময়কালের চক্র বিদ্যমান রয়েছে|

কাবা ঘর ও ইসলামের অজানা তথ্য: The Kaba is a Shiva Temple.

কাবা ঘর ও ইসলামের অজানা তথ্য:
The Kaba is a Shiva Temple.
প্রাচীন ভারতীয়
পুরাণে ঈশ্বরকে নানা সংস্কৃত
প্রতীক
দিয়ে প্রকাশ
করা হয়েছে।
তার মধ্যে একটি প্রতীক
(শব্দ) হল ॐ (‘AUM’)
যেটা পবিত্র ত্রিনাথ
কে represent করে।
পবিত্র ত্রিনাথ এর
মধ্যে
ব্রহ্মা(Brahma),
বিষ্ণু(Vishnu) ,
এবং মহেশ্বর
(Maheshwara(শিব)).
প্রত্যেকটি বর্ণ
চয়ন করা হয়েছে “Ah”
from “Brahma”, “Uu”
from Vishnu এবং “Um”
from Maheshwara
থেকে।
The Crescent Moon and
the star
হলো ইসলামের
মৌলিক প্রতীক
আল্লাহ্
কে represent করার
জন্য। AUM এর
symbol এ crescent
moon and star আছে।
হিন্দু legend এ
আছে শিবকে মূর্তি রুপে পূজা দেওয়া নিষিদ্ধ!
তাই,শিবকে লিঙ্গম
আকারে পূজা দেওয়া হয়।
কাবায়
মুসলিমরা যেটাকে “The
Holy Black Stone”
বলে সেটা আসলে শিব
লিঙ্গম ছাড়া আর
কিছু নয়। মোহাম্মাদ
মক্কার
কুরেশি tribe এর Who
devoted to Allah
(সংস্কৃতে আল্লাহ্
মানে হল দুর্গা,
যাকে শিবের আরেক
রূপ হিসেবে ধরা যায়)
and the SHIVLING of
the Kaaba. The
Shivling remains to
this day because it was
the tribe’s family
Deity.
মোহাম্মাদের
চাচা উমার-বিন-ই-
হাসাম ছিলেন একজন
staunch হিন্দু
যিনি শিবভক্ত
ছিলেন। তিনি অনেক
প্রখ্যাত
কবি ছিলেন
যিনি শিবকে praise
করে অনেক আয়াত
লিখেছিলেন।
মোহাম্মাদের
নামকরন হয় মহাদেব
থেকে যেটা শিবের
আরেক নাম।
শিবের মাথায় খেয়াল
করলে দেখতে পারবেন
একটা চাঁদ ও
তারা আছে যেটা আসলে The
Crescent Moon and
star ছাড়া আর
কিছুই নয়। কাবায়
Black Stone এর
চারিদিকে মুসলিমরা Anticlockwise
ঘুরে, আর
হিন্দুরা শিব
পুজায়
ঘুরে clockwise এটাই
আসলে পার্থক্য।
লক্ষ করবেন, মুসলিমরা সেখানে হজ্বে গেলে মাথা ন্যাড়া করে এবং সেলাইবিহীন সাদা কাপড় পরিধান করে।যেমনটা,
হিন্দুরা করে সন্ন্যাসগ্রহণকালে ও পিতা-মাতা মারা গেলে।
কাবা আসলে শিব
মন্দির ছিল
এবং এখনো আছে।মুসলিমরা শিবের আরাধনা
করে সেখানে।

কাবা ঘরের ইতিহাস:

কাবা ঘরের ইতিহাস:
মেন নিলাম হুবুহু পৌত্তলিকতা হয়ত নেই তবে শুধু মাত্র সামান্য পরিবর্তন। আগেও ৩৬০ মুর্তির কাবাকে ঘীরে পুজারিরা ঘুরত এখন খালি ঘর তবু ঘুরে, আগে পাথরের মুর্তিকে চুমু খেত, এখন কাল পাথরে চুমু খায়। হাদীস টি আমি জানি রেফারেন্স হচ্ছ শীহ বুখারি,ভলিউম ২ বুক ২৬, হাদিস ৬৬৭।
যা হোক যদি বই হাতে নেন তবে সহিবুখারীর ভলিউম ২, বুক ২৬, হাদিস ৬৭৩, ৬৭৫, ৬৭৬, ৬৭৯, ৬৮০ এই হাদিস গুলাও দেখে নিয়েন। বিষয়গুলা পরিস্কার হবে।
মোঃ শাহআলম, কাবা মানে কেবলা নয়। কাবা নির্মিত হয়েছিল ইব্রাহিমের সময়। আর কাবাকে কেবলা বানানো হয়েছে মক্কাবিজয়েরও পরে ২য় খলিফা ওমরের পরমর্শে । কারন ইহুদিদের সম্পর্কের চরম অবনতি।
কুরানে দেব দেবির নাম:
সূরা আন-নাজম:49 - তিনি শিরা নক্ষত্রের মালিক।
*** এই শিরাটা কে? সেই সাইরিয়াসের প্রভু?
সূরা আন-নাজম:19 -20 তোমরা কি ভেবে দেখেছ লাত ও ওজ্জা সম্পর্কে, এবং তৃতীয়টি মানাত সম্পর্কে?
***এরা কারা? প্যাগান দেবী, লাত (আল্লাত) চন্দের দেবী, মানাত ভেনাসের দেবী, উজ্জা সাইরাসের দেবী ঈ কি এরা?
**সুরা ৮৬ তারিক এর এই তারিক কে? প্যাগানদের নক্ষত্র দেবতা?
** সুরা ৯১ শামস এর এই শামস কে? মধ্যপ্রাচ্যের ততকালিন বহুলপরিচিত দেবতা?
**সুরা ১১০ নসর এর এই নসর কে? হিমিয়ারদের দেবতা?
** সপ্তাহের সাতদিনের নাম দেব দেবীর নাম, সেগুলিও কুরানে আছে।

পর্নো খোঁজায় প্রথম ৮ দেশের ৬টি মুসলিম, শীর্ষে পাকিস্তান


http://www.priyo.com/2015/01/16/128522.html



(প্রিয়.কম) পৃথিবীর ভৌগলিক অবস্থানের কারণে মানুষে মানুষে যেমন অনেক বিভেদ আছে, তেমনি আছে অনেক মিল। কিছু মিল আবার প্রায় সকল মানুষকেই একই সূতোয় গাঁথে। যদি প্রশ্ন করা হয়, কি হতে পারে সেই মিলগুলো? তাহলে হয়তো কেউ বলবে খাবার, আবার কেউ বলবে শিক্ষা। কিন্তু গুগলের তথ্য-উপাত্তে বেরিয়ে এসেছে সম্পূর্ণ নতুন একটি মিলের খবর। আর সেটা হলো- অনলাইন পর্ন। আর সেই পর্নো সার্চের তালিকায় সবচেয়ে উপরের ৮টি দেশের ৬টিই মুসলিম রাষ্ট্র।
বস্তুত এর মাধ্যমে প্রমাণ হলো, পর্নোগ্রাফির একটা বড় বাজার হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য। পর্নোগ্রাফি সার্চের তালিকায় যে ৬টি মুসলিম দেশ রয়েছে, তাদের মাঝে প্রথম অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে মিসর। এরপর একে একে ইরান, মরক্কো, সৌদি আরব ও তুরস্ক অবস্থান। আর এরপর আছে সিরিয়া, ইরাক, লেবানন।
এদিকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে কোন শব্দ সার্চ দিয়ে সবচেয়ে বেশি পর্নো সার্চ করা হয় সেটাও প্রকাশ করা হয়েছে। এসব তথ্য উপাত্ত দেখলে আরব বিশ্বে ও মুসলিম দেশগুলোতে পর্নোগ্রাফির ব্যাপক বিস্তার সম্পর্কে খানিকটা ধারণা পাওয়া যায়।
এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে সবচেয়ে বেশি যেসব পর্ন সার্চ করা হয়, তার মধ্যে আছে কুকুর, গাধা, বিড়াল ও সাপের সেক্স!
পর্নোএমডি’র বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ইরাক, সিরিয়া ও ইরানে ‘ক্রিমি স্কার্ট (creamy squirt), ব্লো-জব শব্দগুলো দিয়ে সবচেয়ে বেশি পর্নো সার্চ করা হয়। সমগ্র আরব বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বার পর্ন দেখা হয়েছে আরব (Arab) শব্দটি দিয়ে। 'Pain' শব্দটি ইরাকে পর্নো সার্চ টার্মের চতুর্থ অবস্থানে আছে। সিরিয়ায় পর্নো সার্চ টার্মের মধ্যে 'father-daughter' ও 'brother-sister' যথাক্রমে চার এবং পাঁচে আছে। 'mother', 'mom' শব্দগুলো মিসরের পর্নো সার্চ টার্মের প্রথম দশের মধেই আছে।
এই তথ্যগুলো শুধু আরব বিশ্বে পর্নোগ্রাফির বিস্ফোরণই প্রমাণ করছে না, একই সঙ্গে এই অঞ্চলের মানুষের মূল্যবোধকেও একটা বড় প্রশ্নের মুখোমুখী করে দিচ্ছে।
প্রসঙ্গত, শুধুমাত্র লেবানন এবং তুরস্ক ছাড়া বাকি সব আরব দেশেই উত্তেজক ছবি তৈরি ও বিক্রির ব্যাপারে কড়া নিষেধাজ্ঞা আছে।
২০০৯ সালে ইরাকের সংস্কৃতি মন্ত্রী নাসের-আল-হামোদ জনগণের জন্য ক্ষতিকর এবং খারাপ প্রভাব সৃষ্টিকারী যেকোনো কিছু উৎপাদন বন্ধে আইন করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, আমাদের সমাজ অবশ্যই বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। কিন্তু তার মানে এই নয়, যা মানুষের নৈতিক অবক্ষয় ঘটাবে, তাও তৈরি করতে দেবো আমরা।
অতি সম্প্রতি সৌদি আরবে প্রায় নয় হাজার টুইটার অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করে দেয়া হয়েছে, যেগুলোতে পর্নোগ্রাফি উপাদান ছিলো। এমনকি এসব অ্যাকাউন্টের অনেক মালিককে গ্রেফতারও করেছে সৌদি সরকার। কিন্তু তারপরও এখনো দেশটির ফুটপাত থেকে শুরু করে শপিংমলগুলোতে পর্নোগ্রাফির সিডি খুবই সহজলভ্য।
আরব বিশ্বের নেতারা সবসময়ই সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্য যেকোনো জায়গায় সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়কে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে দেখে। কিন্তু এসব তথ্য এই অঞ্চলের তরুণদের ভাবনা তাদের নেতাদের থেকে কতটা ভিন্ন, তারই একটি প্রমাণ।

এক নম্বর পর্নস্টার মিয়া খলিফা

মিয়া খলিফা লেবানন বংশোদ্ভুত একজন মার্কিন নাগরিক। অনলাইন ভোটারদের ভোটে সম্প্রতি এক নম্বর পর্নোস্টার নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। বিশ্বের ৭৩ নম্বর সাইট পর্নোহাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট বলেছেন, শুধুমাত্র মিয়া খলিফার কারনেই এক সপ্তাহে প্রায় সাড়ে সাত লক্ষ নতুন ভিজিটর তাদের সাইট ভিজিট করেছেন।
এ ঘটনার পর লেবাননে তার বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। লেবানিজরা বলছেন, যে অল্প কয়জন লেবানিজ নারী বিশ্ব মিডিয়ায় শিরোনাম হয়েছেন তাদের একজন আবার পর্নোস্টার হয়ে খবরের শিরোনাম হচ্ছেন? এটা আমাদের জন্য লজ্জার।
মিয়া খলিফা একাই নন, এর আগেও তুর্কি অভিনেত্রী সিলা শাহিন প্লেবয় ম্যাগাজিনের জার্মান ভার্সনের জন্য নগ্ন হয়ে পোজ দিয়েছিলেন। তখনও অনেকে তার বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেছিল। কিন্তু তারপরও আরব বিশ্বে পর্নোগ্রাফি উৎপাদন থেমে নেই।
- See more at: http://www.priyo.com/2015/01/16/128522.html


















































Mondir vangchur a record


হে হিন্দু বীর আমরা কখনো তোমায় ভুলব না।

হে হিন্দু বীর আমরা কখনো তোমায় ভুলব না।তুমি আমাদের ধর্মযুদ্ধের অনুপ্রেরণা।যে আগুন তুমি শত কোটি হিন্দু যোদ্ধার হৃদয়ে জ্বালিয়ে দি
য়েছ তার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে আজকের দিন শুরু করছি।জয় হিন্দ।বন্দে মাতারাম।
গীতা ছুয়ে শপথ নিচ্ছেন তুলসী গর্বাড।দেখুন সবাই আমাদের দেশের কিছু দলের এমপিরা হাতে গীতা ধরতে কূন্ঠাবোধ করে সেখানে আমেরিকার একজন হিন্দু এমপি গর্বের সাথে গীতা হাতে শপথ নিচ্ছে

ভারতের ইতিহাস

ভারতের ইতিহাস ঘাঁটলে মপলা বিদ্রোহ নামের কুখ্যাত হিন্দু নিধন যজ্ঞের হয়ত দুই লাইনের বেশি পাওয়া যাবেনা যাও পাওয়া যায় সেটাকেও নির্লজ্জ ভাবে বিকৃত করে ইতিহাসে উপস্থাপন করা হয়েছে। ৬২৯ সালে কিছু মুসলিম বনিকরা দক্ষিন ভারতের মালাবারে ঘাঁটি গারে, সময়ের স্রোতে এরাই ৫ ১০ টা বাচ্চা পয়দা করে করে ধীরে ধীরে এক বিশাল আকার নেয়। ১৯২১ সালের আগে প্রায় ১০০ বার এই মপলা মুসলিমরা সেখানকার নিরীহ হিন্দু দেড় উপর আক্রমন করে। কিন্তু তার মধ্যে ১৯২১ সালে যে মপলা বিদ্রোহ হয় সেটা ছিল তাদের ১০০ বার আক্রমনের শ্রেষ্ঠ আক্রমন। মপলা বিদ্রোহের আগে তারা কারণে অকারণে হিন্দু দেড় উপর অত্যাচার করেছিল। মপলা বিদ্রোহ ইতিহাসের এক কলংকিত অধ্যায় যেটা সংঘটিথ হয়েছিল মুসলিম দেড় দাঁড়া।
মপলা বিদ্রোহের প্রসঙ্গে আম্বেদকর বলেছিলেন- মপলারা প্রতিবেশী হিন্দু দেড় উপর এ এক অসহনীয় হত্যালীলা চালায়, বাদ যায়নি হিন্দু শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত। মায়ের কোল থেকে শিশুকে ছুরে ফেলে ধর্ষন করেছে অসংখ হিন্দু নারীদের। অন্তসত্ত্বা হিন্দু নারীর পেট চিরে গর্ভের শিশুকে পর্যন্ত আগুনে ফেলে দেয় এতটাই তারা ছিল হিন্দু বিদ্বেষী। তাদের ধারনা ছিল এভাবে হিন্দু অর্থাৎ অমুসলিম কাফের দেড় হত্যা করলেই নাকি পাওয়া যাবে জান্নাত এবং সেখানকার হুরি। শয়ে শয়ে হিন্দু মন্দির ভেঙ্গে সেই মন্দিরের ভেতরে গো মাতার পেট চিরে তার নাড়ি ভুরি মন্দিরের মূর্তির গলার মালা ছুরে পরিয়ে দেওয়া হত এমনি ছিল সে নৃশংস ধ্বংসযজ্ঞ।
তাহলে আর বলার অপেক্ষা রাখেনা যে নিরীহ হিন্দুদের কি পরিমানে ইসলামে জোরপূর্বক ধর্মান্তর করা হয়েছিল। মপলাদেড় এই নৃশংস হিন্দু নিধন যজ্ঞে ধর্মান্তর যে একটা ছোট্ট ইসু তা একটা পাগলেও বুঝবে।
সেই সময় ভারতে বসবাসকারি জে জে বেনিঙ্গা তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে এই বক্তব্য রাখেন- মপলারা বিগত ১০০ বছর ধরে নিরীহ হিন্দুদের উপর বার বার আক্রমন করেছে কারণে অকারণে। তাদের ধর্মান্ধের পারদ এতটাই উগ্র ছিল যে তাদের এটা বিশ্বাস দেওয়া হয়েছিল কাফের দেড় মারলে পাওয়া যাবে মৃত্যুর পরে জান্নাত।
বেনিঙ্গা আর বলেন যে, কুপগুলো ভরে যায় নিরীহ হিন্দুর খত বিক্ষত মৃতদেহে, পুরুষদের বেধে রেখে তাদের সামনে ধর্ষন করা হয় অজস্র নারীকে, একশর উপরে মন্দির ভেঙ্গে সেখানে গরুকে হত্যা করা হয়, তাদের বারি ঘর সম্মত্তি লুট করে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়, অজস্র হিন্দু দেড় করা হয় জোরপূর্বক মুসলিম।
এই ব্যাপারে রবিনসনের মতে মপলাদেড় হাতে প্রায় দশ হাজার নিরীহ হিন্দু শুধু হত্যাই হয়।
এই নৃশংস মপলা বিদ্রোহের প্রসঙ্গে খিলাফত আন্দোলনের সমর্থক করমচাঁদ গান্ধি তার "ইয়ং ইন্ডিয়া" ম্যাগাজিনে লেখে- আমি যখন কলকাতায় ছিলাম তখন এই ঘটনার খবর পাই এবং আমার কাছে খবর এসেছে যে সেখানে মাত্র তিনটি ধর্মান্তরের ঘটনা ঘটে। আমার মনে হয় এই ঘটনা হিন্দু-মুসলিম একতার মধ্যে কোনও ফারাক সৃষ্টি করবেনা। শুধু তাই নয়, এই করমচাঁদ গান্ধি মপলাদেড় কাপুরুষের মত একটা বর্বর নৃশংস হত্যালীলা কে সামনে রেখে মপলা দেড় দেশের সবচেয়ে সাহসীদের মধ্যে গন্য করে এবং মপলাদেড় খোদাভীরু অ্যাখ্যা দেয়।
এইধরনের একটা হিন্দু নিধন যজ্ঞকে গান্ধি যেভাবে খাট করে দেখিয়েছে এবার সত্যি বলতেই হয় গান্ধি মহাত্মার অধিকারি। কারণ মহাত্মা না হলে কোনো মানুষ এই হত্যালীলা কে ছোটো ঘটনা অ্যাখ্যা দেয় কি করে? এই নাকি ভারতবর্ষের জাতির জনক এবং মহাত্মা যার কাছে দশ হাজার হিন্দু নিধন ছোটো ঘটনা, অন্তসত্ত্বা নারীর পেট চিরে ছিন্ন ভিন্ন করা ছোটো ঘটনা, মন্দিরে গোমাতার নাড়ি ভুরি ভগবানের মূর্তির গলায় পরিয়ে দেওয়া ছোটো ঘটনা!
(মনে হয় না ইতিহাসের পাতায় মপলাদেড় এই নিশঠুরতা কে তুলে ধরা হয়েছে, মুসলিম দেড় পা চাটার একটা প্রবণতা আছে ইতিহাসবিদ দেড়, কারো মনে যদি সন্দেহ হয় তবে নিচে দেওয়া বই গুল কিনে দেখে নেবেন)
প্রুফ - " জিহাদ " জবরদস্তি ধর্মান্তর, লেখক এম এ খান- DOWNLOAD LINK- FOLLOW FIRST COMENT
প্রুফ 2- •Robinson F ( 2000 ) islam and muslim history in South Asia
•Ambedkar, vol. 8, p 163
•Benninga JJ ( 1923 ) the Moplah Rebelian 1921
•Gandhi K ( 1921 ) young india
•Khosla p 38